somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

অপহরণ - সাখাওয়াত বাবনে'র কল্পকাহিনী (৮ম পর্ব )

১৪ ই আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৪:৫২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



আট


পুরো শিপ তন্নতন্ন করে খুঁজেও এলিস'কে না পেয়ে হতাশ হয়ে উঠলাম ।
প্রাণহীন,নিশ্চল, নিথর মৃত শব দেহের মতো ধূলোর আচ্ছাদন আশ্রিত হয়ে পরে আছে শিপটা । আর তাতে একমাত্র জীবিত প্রাণী হিসাবে আমি জীবনের খোজে এ কামরা ও কামরা ছুটাছুটি করে বেড়াচ্ছি । এমন তো হবার কথা ছিলো না । কোথায় ছিলাম আর কোথায় চলে এসেছি । সব যেন স্বপ্নের মতো ঘটে যাচ্ছে । এ জীবন তো আমার স্বপ্নেও ছিলো না । তাহলে কেন এমন নিষ্ঠুর পরিণতি ভোগ করতে হচ্ছে আমাকে ।

এটা তো এখন প্রমাণিত যে, পৃথিবীর বাহিরে অন্য গ্রহে প্রাণীর অস্তিত্ব রয়েছে । শুধু অস্তিত্ব নয়, তারা রীতিমতো ঘর সংসার পেতে বসবাস করছে । বংশ বৃদ্ধি করছে। আমি নিজে এখন তার সাক্ষী । জানালা দিয়ে যে দু'জনকে দেখেছি , তাদের আকার আকৃতি ও অনেকটা মানুষের মতো । কিন্তু এ খবর পৃথিবীবাসী কি কোনদিন জানতে পারবে ? পারবে না ।

প্রচন্ড মধ্যাকর্ষন শক্তির প্রভাবে আছড়ে পরার ফলে শিপের যে অবস্থা, তাতে এটিকে পুনরায় আকাশে উড়াতে যে কারিগরি জ্ঞান দরকার সেটা আমার নেই । তাই, ফিরে যাবার সম্ভাবনা নেই বললেই চলে । কিন্তু তবুও মনের কোণে কোথাও কেউ একজন বলে চলেছে ভয় নেই, ভয় নেই, এখনো শেষ হয়ে যায়নি সব । বেঁচে ফিরতে পারবে তুমি । মানুষের অবচেতন মন কত কিছুই না তাকে আগে ভাগে জানিয়ে দেয় । কিন্তু ক'জন সে ইশারা বুঝতে পারে। জীবনে ঘটে যাওয়া এতো বড় একটি ঘটনার পরও আমি যে ভেঙ্গে পরিনি । সেটাই অনেক এখন অনেক বড় কিছু ।

গোটা শিপটি তিনটি স্তরে বিভক্ত ।
অনেক খুঁজে পেতে এই তথ্যটা পরিস্কার হয়ে গেছে। আমার কক্ষটি ছিলো ২য় তলায় । সেটাকেই পুরো শিপ মনে করে তন্নতন্ন করে খোঁজাখুঁজি করে হতাশ হয়ে পরেছিলাম । পাইপের মতো একটি চোঙ্গার ভেতর দিয়ে উপর তলায় উঠে এসে অবাক হয়ে গেছি । আমার খুঁজতে থাকা বহু কাঙ্ক্ষিত স্পেস শিপের ককপিট রয়েছে এই উপর তলায় । টিভি,সিনেমায় দেখানো শিপগুলোর মতো বিশাল বড় একটি মনিটরের সামনে সারি সারি চেয়ার বসানো । দু'টো চেয়ার উল্টো পরে আছে মেঝেতে । চেয়ারগুলো থেকে নাল,নীল, হলুদ নানারকম ক্যাবল বের গিয়ে সংযুক্ত হয়েছে মনিটরের সামনে বসানো যান্ত্রিক বোর্ডের সাথে ।

ককপিটে'র সামনে গিয়ে দাঁড়াতেই মনে হলো কোন যাত্রীবাহী বিমানের ককপিটে দাড়িয়ে আছি । মুহুর্তে এবড়োখেবড়ো পাথুরে গ্রহটির অনেকটাই নজরে চলে এলো । বিস্তীর্ণ জোড়া নিরেট পাথরে তৈরি পর্বত শৃঙ্গগুলো মাথা তুলে দাড়িয়ে আছে । কোনটা সোজা উঠে গেছে আকাশের দিকে, আবার কোনটা বাঁকা হয়ে হেলে পরে আছে । সেগুলোর পাদদেশে কালো কালো গিরিখাতের কূল ঘেঁষে আঁকাবাকা পথ কখনো সোজা হয়ে আবার কখনো গোল রিং এর মতো চলে গেছে বহুদূর। দূরের আকাশে গুমোট বাধা অন্ধকার গ্রহটাকে আশটে পৃষ্টে বেধে করে তুলেছে রহস্যময় ।

বির্বণ আকাশের দিকে তাকালে মন উদাস হয়ে যায়।
আকাশ! আকাশ কোথায় ? মাথার উপর কোন মেঘ নেই, ধোয়া নেই । কিছু নেই । যতদূর চোখ যায় শুধুই শূন্যতা আর শূন্যতা। এ ক্যামনতর আকাশ? অথচ পৃথিবীর আকাশ কতো সুন্দর প্রাণবন্ত প্রেমময়। স্রষ্টা কতোটা যত্ন করে পৃথিবী সৃষ্টি করেছেন তা এইসব গ্রহ না দেখলে বিশ্বাস হতো না। নীল, শুভ্র পেজাপেজা মেঘে ছাওয়া পৃথিবীর আকাশের কথা মনে হতে একটা দীর্ঘশ্বাস বের হয়ে এলো বুক চিড়ে ।

এখানে ওখানে কুণ্ডলী পাকিয়ে ধোঁয়া উঠে যাচ্ছে আকাশে। মনে হলো এ দৃশ্য আমি আগেও কোথাও দেখেছি । কিন্তু কোথায় দেখেছি সেটা মনে করতে পারলাম না । হঠাৎ দূরে মনুষ্য আকৃতি কয়েকটি প্রাণীকে ঘুরে বেড়াতে দেখলাম । পাথরের ভাজে ভাজে তারা কিছু খুঁজে বেড়াচ্ছে । আর একটু পর পর শিপটার দিকে তাকাচ্ছে । কারা এরা ? কি এদের পরিচয় । এরা কি হিংস্র না নিরীহ । মানুষের মতো দুটো, হাত দুটো পা নিয়ে যেভাবে ঘুরে বেড়াচ্ছে তা দেখে মনে হচ্ছে গ্রহটিতে অক্সিজেন রয়েছে । আমি কি একবার নেমে দেখবো গ্রহটিতে ? কিন্তু কিভাবে নামবো ? নামার পথ ই বা কোনটা ?

উল্টে পরে থাকা চেয়ার দু'টো যথাস্থানে রেখে বোর্ডটার দিকে মনোযোগ দিলাম । ছোট বড় বোতাম আকৃতির শত শত সুইচ সাজানো রয়েছে বোর্ডটাতে । বোর্ডের দু প্রান্তে বড় বড় দু টো লাল ও সবুজ রং এর বোতাম একটু পর পর জ্বলছে আর নিভছে । অনেকক্ষন তাকিয়ে থাকার পর কি মনে করে নীল বোতামটা টিপ দিলাম। সঙ্গে সঙ্গে পুরো শিপটা একটা যান্ত্রিক শব্দ করে কেঁপে উঠলো । চমকে উঠে পিছিয়ে গিয়ে স্থির হয়ে তাকিয়ে রইলাম বোতামটার দিকে । বুঝতে পারলাম , এটা মাস্টার সুইচ । দেহে মনে যেন প্রাণ ফিরে এলো । সার্কিট বেকার ফিউজগুলো খুজে বের করে দেখে নিলাম সেগুলো কি অবস্থায় আছে । পুরো পুরি বুঝতে না পারলেও , মোট আটটি সার্কিট ব্রেকার ফিউজ পেলাম । সেগুলোর তিনইটি উঠে আছে , বাকিগুলো ভেতরে ঢুকানো । উঠে থাকা ফিউজগুলো চাপ দিয়ে ডাবিয়ে দিয়ে , নব উদোমে এবার মাস্টার সুইচ বোতামটা চেপে ধরে রাখলাম । আবারো যান্ত্রিক শব্দে পুরো শিপটা বার কয়েক ঝাঁকুনি দিয়ে চালু হয়ে গেলো । পুই পাই টুং টাং নানান রকম শব্দ করে একে একে জ্বলে উঠতে শুরু করলো ডিসপ্লে বোর্ডে লাগানো বাতিগুলো ।

অবাক হয়ে তাকিয়ে রইলাম । কি সহজেই একটি নবোযান চালু করে ফেললাম । খুশিতে নিজের পিঠ নিজেরই চাপড়ে দিতে ইচ্ছে করলো । কিন্তু খুশিটা বেশিক্ষন স্থায়ী হলো না । কেননা পর মূহুর্তেই ফোঁস ফোঁস শব্দ করে একরাশ কালো ধোয়া এসে কপপিটের বাহিরের সবকিছু ঢেকে ফেললো । শট সার্কিট হয়ে আগুন লেগে গেলো কিনা সেটা ভেবে পরমুর্হুতেই ভয় পেয়ে গেলাম । কিন্তু সে রকম কিছু হলো না । ধীরে ধীরে ধোয়াটা মিলিয়ে যেতেই দেখতে পেলাম, দূরে পাহাড়ের ভাজে হাটতে থাকা প্রাণীগুলো লম্বা লম্বা পা ফেলে ছুটে আসছে শিপের দিকে । তাদের অনেকেই ঘোড়া জাতিয় কিছু প্রাণীর পিঠে চড়ে ছুটে আসছে । আগে এই প্রানীগুলোকে দেখিনি । কাছে আসতে প্রানিগুলোকে আরো ভালো করে দেখতে পেলাম, লম্বা লম্বা বিশাল আকৃতির । অনেকটা ইউনিকোনের মতো দেখতে তাদের মাথার মাঝখানে একটি শিং রয়েছে । মুর্হুতের মধ্যে চারদিক হতে পঙ্গপালের মতো হাজার হাজার প্রাণী উর্ধ্ব শ্বাসে ছুটে আসতে লাগলো শিপের দিকে । তাদের উদ্যেশ্য যে ভাল না সেটা ছুটে আসার ধরন দেখেই বুঝতে পারছি । সেই বুঝতে পেরেছে শিপটা আবার আকাশে উঠে যাচ্ছে তখনই আক্রমন করার জন্য ছুটে আসছে । পালিয়ে যেতে না পারলে হয়তো ছিড়ে কুটিকুটি করে ফেলবে।

কিন্তু কি করবো সেটা বুঝতে পারলাম না । স্পেস শিপের নিরাপত্তার জন্য ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা থাকে কিনা আমার জানা নেই । দেখতে দেখতে প্রাণীগুলো কাছে এসে ঝাঁপিয়ে পড়লো শিপের উপরে । যে, যেভাবে পারছে লাফিয়ে উঠছে শিপের উপর । তাদের হাতে থাকা ফুট পাঁচেক লম্বা লাঠির মতো কিছু জিনিসটা দিয়ে আঘাত করছে শিপের ধাতব শরীরে । তাতে যে প্রচণ্ড শব্দ হচ্ছে মনে হচ্ছে , শিপের ছাদ এক্ষুনি ভেঙ্গে পরে যাবে । কি করবো বুঝতে পারছি না পেরে কিংকর্তব্যবিমূঢ় হয়ে দাড়িয়ে রইলাম।

হঠাৎ কয়েকটি প্রাণী লম্বা লম্বা হাত পা দিয়ে অনেকটা মাকড়সার মতো বেয়ে উঠে এলো ককপিটের গ্লাসের সামনে । তারপর তাকিয়ে রইলো আমার দিকে । এখন স্পষ্ট তাদের দেখতে পাচ্ছি । ককপিটের গ্লাস স্বচ্ছ হওয়ায় তারাও দেখছে আমায় । পৃথিবী থেকে লাখ লাখ, কোটি কোটি মাইল দূরে দু গ্রহের দুটি প্রাণী মুহুর্তে মুখোমুখি হয়ে গেলো। তারপর পরস্পর পরস্পরের চোখে চোখে রেখে তাকিয়ে রইলো। পরোখ করে নিতে চাইলো উভয়ে উভয়কে। শক্তি,বুদ্ধিমত্তায় কে শ্রেষ্ঠ তা যেন যাচাই-বাছাই করে নিতে চাইলো

সরু সরু হাত,পাগুলো লম্বা মতো আলখাল্লার মতো পোশাক দিয়ে ঢাকা ।
প্রাণীগুলোর সাথে মানুষের অনেকটা সদৃশ থাকলেও ঠিক মানুষ বলা যায় না । বিশেষ করে মুখের আকৃতিতে মানুষের সঙ্গে কোন মিল নেই । লম্বা লম্বা নাকের দু'পাশে গালের কোন অস্তিস্ব নেই । সেখানে রয়েছে দু'টো অন্ধকার খোঁড়ল যা দূর থেকে গাল বা চিবুক বলে মনে হয় । কপালের অনেকটা মানুষের মতো হলেও ঠিক মাঝখানটা শিং এর মতো উঁচু । চোখের আকার অস্বাভাবিক রকমের বড়। চিকন চিকট ঠোঁট দুটো অনেকটা ঝুলে এসে ঢেকে দিয়েছে মুখ গহব্বর। সবকিছু মিলিয়ে কদাকার ভিদঘুটে এক আকৃতি । মুখের ভেতর মাছের কাটার মতো চিকন চিকন দাঁতগুলো চোখে পরতেই পুরো শরীর রি রি করে উঠল । আমি চোখ সরিয়ে নিলাম।

পৃথিবী থেকে কোটি কোটি মিলিয়ন মাইল দূরে দু'টি গ্রহের দুটো জীব মুখোমুখি তাকিয়ে আছি । একে অপরকে দেখছে । মনে মনে ভাবছি, এই মুর্হুতিটির জন্য,এইক্ষনটির জন্য পৃথিবীর মানুষ অপেক্ষা করেছে যুগের পর যুগ । বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার খরচ করেছে শুধু মাত্র এই মুর্হুতটির জন্য । কিন্তু মুহূর্তটি মধুর হলো না । টিনের চালে ঢিল পরার মতো বিকট শব্দে চারিদিক প্রকম্পিত হয়ে উঠলো । প্রাণীগুলো বাড়ি দখলের মতো হামলে পরেছে শিপের উপর । দিশেহারা অবস্থা হলো আমার । সঠিক করোনিয় যখন খুজে পাচ্ছিলাম না, ঠিক সেই মুহূর্তে এমি'র কন্ঠ ভেসে এলো, চালি, ভয় পেও না । নীল বোতামের পাশে থাকা বোতাম দুটো উপরে দিকে ঠেলে দাও ।
হঠাৎ এমি'র কন্ঠ শুনে চমকে উঠলেও নিজেকে সামলে নিয়ে, কিছু না বলে তার কথা মতো বোতাম দু'টো উপরের দিকে ঠেলে দিতেই শিপের সবগুলো সিস্টেম একে একে চালু হয়ে গেলো ।
আমি বললাম, এলি.. এলিস কোথায়,তুমি ?
খানিকক্ষন নিরব থেকে এমি বলল, এলিস ঘুমিয়ে আছে । এমন সময় বাহিরে অদ্ভুত একটা ব্যাপার ঘটলো শিপের উপরে দাড়িয়ে থাকা প্রাণিগুলো ছিটকে পরতে যেতে শুরু করলো শিপ উপর থেকে । প্রাণপণে তারা আঁকড়ে ধরে থাকলে চাইলো কিন্তু পারলো না। টুসটাস করে পরে যেতে লাগলো।
আমি বললাম, কারা এরা? এদের খোজেই কি আমরা এসেছি?
এমি বলল, না । আমরা এদের খোজে আসিনি।
আমি বললাম, না মানে কি ? আমার তো মনে হচ্ছে,এরাই এলিয়েন। তুমি মিথ্যা বলো না এমি।
আবারো কিছুক্ষণ নিরব থেকে,এমি বললো , তুমি কি জ্বিন জাতির কথা শুনেছো ?
আমি বললাম, হ্যা শুনেছি । পৃথিবীর প্রায সব ধর্ম গ্রন্হে তাদের কথা উল্লেখ আছে ।
এরা সেই জ্বিন জাতি । বিভিন্ন গ্রহে ওরা ছড়িয়ে ছিটিয়ে বসবাস করছে । অসংখ্যবার এদের সাথে দেখা হয়েছে মানুষের। কিন্তু এদের এলিয়েন বলে স্বীকৃতি দেওয়া হয় না । কথাটা শুনে একটু অবাক হয়ে আমি বললাম, এলিয়েন অর্থ কি? আগন্তক, ভিনগ্রহবাসী। জ্বিন হোক বা যাই হোক না কেন এরাই তো এলিয়েন । পারলে এদের দু একটাকে ধরো তারপর পৃথিবীতে নিয়ে চলো।
আমার কথায় এমি যেনো একটু অপ্রস্তুত হয়ে গেলো। কি বলবে বুঝে উঠতে না পেরে বলল, এদের অস্তিত্ব স্বীকার করে না বিজ্ঞান।
আমি অবাক হয়ে বললাম,পৃথিবী থেকে কোটি কোটি মাইল দূরে এসে যাদের নিজের চোখে দেখছি তাদের অস্তিত্ব কেন স্বীকার করবে না বিজ্ঞান? করা উচিত । অনেকগুলো ধর্ম গ্রন্হে তো এদের সম্পর্কে বলা আছে ।
এমি কিছু বললো না । কিছুক্ষন নীরব থেকে বললো, ধর্ম এবং বিজ্ঞান সব সময় সাংঘষিক । হয়তো ধর্মগ্রন্হে আছে বলেই স্বীকার করা হয় না ।
এবার আমি কি বলবো তা ভেবে পেলাম না ।


চলবে .............
সর্বশেষ এডিট : ১৩ ই অক্টোবর, ২০২২ সকাল ১০:১১
১টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শ্রমিক সংঘ অটুট থাকুক

লিখেছেন হীসান হক, ০১ লা মে, ২০২৪ সকাল ৯:৪৮

আপনারা যখন কাব্য চর্চায় ব্যস্ত
অধিক নিরস একটি বিষয় শান্তি ও যুদ্ধ নিয়ে
আমি তখন নিরেট অলস ব্যক্তি মেধাহীনতা নিয়ে
মে দিবসের কবিতা লিখি।

“শ্রমিকের জয় হোক, শ্রমিক ঐক্য অটুট থাকুক
দুনিয়ার মজদুর, এক হও,... ...বাকিটুকু পড়ুন

কিভাবে বুঝবেন ভুল নারীর পিছনে জীবন নষ্ট করছেন? - ফ্রি এটেনশন ও বেটা অরবিটাল এর আসল রহস্য

লিখেছেন সাজ্জাদ হোসেন বাংলাদেশ, ০১ লা মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৪

ফ্রি এটেনশন না দেয়া এবং বেটা অরবিটার


(ভার্সিটির দ্বিতীয়-চতুর্থ বর্ষের ছেলেরা যেসব প্রবলেম নিয়ে টেক্সট দেয়, তার মধ্যে এই সমস্যা খুব বেশী থাকে। গত বছর থেকে এখন পর্যন্ত কমসে কম... ...বাকিটুকু পড়ুন

প্রতিদিন একটি করে গল্প তৈরি হয়-৩৭

লিখেছেন মোঃ মাইদুল সরকার, ০১ লা মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৫১




ছবি-মেয়ে ও পাশের জন আমার ভাই এর ছোট ছেলে। আমার মেয়ে যেখাবে যাবে যা করবে ভাইপোরও তাই করতে হবে।


এখন সবখানে শুধু গাছ নিয়ে আলোচনা। ট্রেনিং আসছি... ...বাকিটুকু পড়ুন

একাত্তরের এই দিনে

লিখেছেন প্রামানিক, ০১ লা মে, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৬


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

আজ মে মাসের এক তারিখ অর্থাৎ মে দিবস। ১৯৭১ সালের মে মাসের এই দিনটির কথা মনে পড়লে এখনো গা শিউরে উঠে। এই দিনে আমার গ্রামের... ...বাকিটুকু পড়ুন

হুজুররা প্রেমিক হলে বাংলাদেশ বদলে যাবে

লিখেছেন মিশু মিলন, ০১ লা মে, ২০২৪ রাত ৯:২০



তখন প্রথম বর্ষের ছাত্র। আমরা কয়েকজন বন্ধু মিলে আমাদের আরেক বন্ধুর জন্মদিনের উপহার কিনতে গেছি মৌচাক মার্কেটের পিছনে, আনারকলি মার্কেটের সামনের ক্রাফটের দোকানগুলোতে। একটা নারীর ভাস্কর্য দেখে আমার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×